দুরন্ত মুস্তাফিজুরের ভেলকিতে আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোরের স্বপ্ন জিইয়ে রাখল বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে লিটন দাস ব্রিগেড গ্রুপ পর্ব শেষ করল চার পয়েন্ট নিয়ে। এখন তাদের তাকিয়ে থাকতে হবে শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান ম্যাচের দিকে। সেই ম্যাচে রশিদ খানের বাহিনী হেরে গেলে বাংলাদেশ উঠে যাবে সুপার ফোরে। আর আফগানিস্তান যদি হেরে যায়, তখন দেখা হবে রান রেট।
মঙ্গলবারের ম্যাচে বাংলাদেশ জিতেছে আট রানে। প্রথমে ব্যাট করে টাইগাররা ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৫৪ রান করে। জবাবে আফগানিস্তান ২০ ওভারে ১৪৬ রানে অলআউট হয়ে যায়। নূর আহমেদ শেষ ওভারে দু’টি ছক্কা মেরে আফগানিস্তানের আশা জাগিয়ে তুললেও জয় আসেনি। হেরে গেলেও আফগানিস্তান অবশ্য সুপার ফোরে ওঠার লড়াইয়ে রয়েছে।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে আফগানিস্তানের শুরুটা খারাপ ছিল। আফগানিস্তান প্রথম বলেই সেদিকুল্লাহ আতালকে হারান, যিনি কোনও রান না করেই আউট হন। এরপর পাওয়ার-প্লেতে আফগানিস্তান তাদের দ্বিতীয় ধাক্কা খায় ইব্রাহিম জাদরান (৫) আউট হলে। গুলবাদিন নায়েবও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি, তিনি ১৬ রান করেন। রাহমুল্লাহ গুরবাজ ৩৫ রানে আউট হয়ে যান। আজমতুল্লাহ ওমরজাই কিছু ভাল শট খেলে স্কোর ১০০-এর উপরে নিয়ে যান, কিন্তু তিনিও ৩০ রানে আউট হন।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, আফগানিস্তান কখনও টি-টোয়েন্টিতে কোনও পূর্ণকালীন দেশের বিপক্ষে ১৫০ রানের বেশি লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি। এবারও সেটাই হল। আফগানিস্তানের পক্ষে রশিদ ২০, নূর ১৪ এবং করিম জানাত ছয় রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে মুস্তাফিজুর তিনটি উইকেট নেন। পাশাপাশি দু’টি করে উইকেট নিয়েছেন নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ এবং রিশাদ হোসেন।
বাংলাদেশের অধিনায়ক লিটন দাস টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। ওপেনিং জুটিতে সাইফ হাসান এবং তানজিদ হাসান তামিম বাংলাদেশের শুরুটা ভালই করে দেন। তবে, পাওয়ার-প্লে শেষ হতেই পরপর দুই উইকেটের পতন হয় বাংলাদেশের। সাইফ হাসান এবং তানজিদের ওপেনিং জুটিতে ওঠে ৬৩ রান। হাসান ২৮ বলে ৩০ রান করে রশিদের শিকার হন। তাঁর ইনিংসে ছিল দু’টি চার এবং একটি ছক্কা। এরপর নূর আহমেদ অধিনায়ক লিটন দাসকে আউট করেন। বাংলাদেশের অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে মাত্র ৯ রান।
বাংলাদেশের হয়ে ওপেনার তানজিদ হাসান ৩১ বলে ৫২ রান করেন, যার মধ্যে ছিল চারটি চার এবং তিনটি ছক্কা। আফগানিস্তানের হয়ে রশিদ খান এবং নূর আহমেদ দুটি করে উইকেট নেন, আর আজমতুল্লাহ ওমরজাই একটি উইকেট নেন।
মঙ্গলবারের ম্যাচে বাংলাদেশ জিতেছে আট রানে। প্রথমে ব্যাট করে টাইগাররা ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৫৪ রান করে। জবাবে আফগানিস্তান ২০ ওভারে ১৪৬ রানে অলআউট হয়ে যায়। নূর আহমেদ শেষ ওভারে দু’টি ছক্কা মেরে আফগানিস্তানের আশা জাগিয়ে তুললেও জয় আসেনি। হেরে গেলেও আফগানিস্তান অবশ্য সুপার ফোরে ওঠার লড়াইয়ে রয়েছে।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে আফগানিস্তানের শুরুটা খারাপ ছিল। আফগানিস্তান প্রথম বলেই সেদিকুল্লাহ আতালকে হারান, যিনি কোনও রান না করেই আউট হন। এরপর পাওয়ার-প্লেতে আফগানিস্তান তাদের দ্বিতীয় ধাক্কা খায় ইব্রাহিম জাদরান (৫) আউট হলে। গুলবাদিন নায়েবও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি, তিনি ১৬ রান করেন। রাহমুল্লাহ গুরবাজ ৩৫ রানে আউট হয়ে যান। আজমতুল্লাহ ওমরজাই কিছু ভাল শট খেলে স্কোর ১০০-এর উপরে নিয়ে যান, কিন্তু তিনিও ৩০ রানে আউট হন।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, আফগানিস্তান কখনও টি-টোয়েন্টিতে কোনও পূর্ণকালীন দেশের বিপক্ষে ১৫০ রানের বেশি লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি। এবারও সেটাই হল। আফগানিস্তানের পক্ষে রশিদ ২০, নূর ১৪ এবং করিম জানাত ছয় রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে মুস্তাফিজুর তিনটি উইকেট নেন। পাশাপাশি দু’টি করে উইকেট নিয়েছেন নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ এবং রিশাদ হোসেন।
বাংলাদেশের অধিনায়ক লিটন দাস টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। ওপেনিং জুটিতে সাইফ হাসান এবং তানজিদ হাসান তামিম বাংলাদেশের শুরুটা ভালই করে দেন। তবে, পাওয়ার-প্লে শেষ হতেই পরপর দুই উইকেটের পতন হয় বাংলাদেশের। সাইফ হাসান এবং তানজিদের ওপেনিং জুটিতে ওঠে ৬৩ রান। হাসান ২৮ বলে ৩০ রান করে রশিদের শিকার হন। তাঁর ইনিংসে ছিল দু’টি চার এবং একটি ছক্কা। এরপর নূর আহমেদ অধিনায়ক লিটন দাসকে আউট করেন। বাংলাদেশের অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে মাত্র ৯ রান।
বাংলাদেশের হয়ে ওপেনার তানজিদ হাসান ৩১ বলে ৫২ রান করেন, যার মধ্যে ছিল চারটি চার এবং তিনটি ছক্কা। আফগানিস্তানের হয়ে রশিদ খান এবং নূর আহমেদ দুটি করে উইকেট নেন, আর আজমতুল্লাহ ওমরজাই একটি উইকেট নেন।